শুক্রবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

ইউটিউব থেকে আয় করার সহজ উপায় গুলা দেখে নিন

ইউটিউব থেকে আয় একটি জনপ্রিয় উপায়। বিশ্বের সবচেয়ে বড় ভিডিও শেয়ারিং সাইট ইউটিউব থেকেও আপনি আয় করতে পারবেন কইয়েকটি বিশেষ উপায়ে। ভিডিও তৈরি করে অনেকেই ইউটিউব থেকে আয় করছেন। তবে আপনি কেন পারবেন না। এই পোস্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের দেখাতে চেষ্টা করব কিভাবে ইউটিউব থেকে আয় করা যায়।
নিচে কয়েকটা পদ্ধতি আলোচনা করা হলো:
ভিডিও ক্যামেরা দিয়ে ভিডিও তৈরি করুন। আর আপনার যদি কোনও ভিডিও ক্যামেরা না থাকে তাহলে আপনি এক্ষেত্রে আপনার কম্পিউটার ব্যবহার করতে পারেন। একটা বিষয়কে মাথায় রাখবেন, তা হলো- আপনাকে অবশ্যই মজাদার/ শিক্ষনীয় ভালো মানের ভিডিও তৈরি করতে হবে। যদি আপনি আপনার চ্যানেলটিকে টিউটোরিয়ালের নির্ভর করতে চান তবে আপনি এখানে ভিডিও টিউটোরিয়ালই আপলোড করেন অন্য কিছু নয়। কিংবা যদি ভিডিও গান বা নাটক এর চ্যানেল বানাতে চান তবে তাও বেশ জনপ্রিয় হতে পারে। একটা কথা মাথায় রাখতে হবে আপনি যখন আপনার ভিডিও গুলি আপলোড দেবেন, তখন অবশ্যই আপনার কী-ওয়ার্ডগুলো দিয়ে দেবেন এবং সাথে সাথে আপনার ভিডিও এর ডেসক্রিপশনটাও দিয়ে দেবেন। এবার আপনার আপলোডকৃত ভিডিও বিভিন্ন সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটে শেয়ার করুন। কারণ শুধু আপলোড করে দিলেই হবে না জনপ্রিয় হতে হলে আপনার ভিডিওগুলো বিভিন্ন সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট যেমন: ফেসবুক, টুইটার, গুগোল+ ইত্যাদি সমূহে শেয়ার করুন।
আপনার ভিডিওয়ের জন্য ব্যাকলিংক তৈরী করুন। একটা কথা ভাল করে মনে রাখবেন, YouTube ভিডিও পাবলিশিংও এক ধরনের ব্লগিং। তাই, আপনাকে ইউটউব, গুগোল এবং অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিনে ভাল অবস্থানে আসার জন্য অবশ্যই কিছু ব্যাকলিংক তৈরী করতে হবে। শুধু আপনার টপিক রিলেটেড সাইটে লিংক তৈরি করুন। আপনার প্রতিযোগীদের বা আপনার মত কাজ করছেন এরকম লোকদের অনুসরণ করুন। আপনি যদি সফল হতে চান, তাহলে আপনার প্রতিযোগীদেরকে অনুসরণ করুন। দেখুন তারা কিভাবে সফল হচ্ছেন। তাদের সফলতার ইতিহাসটা পড়ুন।

কিভাবে ইউটিউব থেকে আয় করবেন :
আপনি যদি উন্নতমানের জনপ্রিয় ভিডিও তৈরি করতে পারেন, বা আপনার চ্যানেল জনপ্রিয় হয় তাহলে আপনি ইউটিউবের এ্যাডসেন্স পার্টনারশিপ থেকেই একটা অফার পেতে পারেন। ওরা আপনাকে পার্টনার করলে প্রতি মাসে একটা ভাল এমাউন্টের টাকা দেবে।  YouTube Partnership পার্টনারশিপের জন্য আবেদন করতে পারেন। ওরা আপনাকে পার্টনার করলে প্রতি মাসে একটা ভাল এমাউন্টের টাকা দেবে। এই লিংকে ক্লিক করে YouTube Partnership ( এখানে ক্লিক করুন https://www.youtube.com/yt/creators/creator-benefits.html) পার্টনারশিপের জন্য আবেদন করতে পারেন। যদি তারা আপনাকে রিজেক্ট করে তাহলে ‍পুনরায় এপ্লাই করার জন্য আপনাকে আরো ২ মাস অপেক্ষা করতে হবে। আর যদি আপনার চ্যানেলকে তারা একসেপ্ট করে তাহলে তো গেল। কারণ, তারা আপনাকে প্রতি মাসে $200 দেবে।
এছাড়াও বিভিন্ন পণ্যের ভিডিও রিভিউ দিয়ে বা বিভিন্ন এ্যাডভারটাইজিং ভিডিওয়ের মাঝে দিয়ে আয় করা যায়। এছাড়া ভিডিওয়ের ডিসক্রিপশনে বিভিন্ন পণ্যের এফিলিয়েট লিংক দিয়ে দি্তে পারেন। কোনও পণ্য বিক্রয় হলেই আপনি টাকা পাবেন। তাছাড়া আপনি যদি সুন্দর একটা নামের বা ভালো কী-ওয়ার্ডের চ্যানেলের মালিক হন তবে সেটা পরে বিক্রি করে দিতে পারেন। অনেকেই আছে যারা টার্গেটেড কিওয়ার্ডের বা সুন্দর নামের চ্যানেল ক্রয় করে থাকেন। যদিও ইউটিউব অফিসিয়ালি এটা সাপোর্ট করে না কিন্তু তার পরেও হয়। তবে এটা সময় সাপেক্ষ। মোট কথা আপনি যদি কোয়ালিটি সম্পন্ন জনপ্রিয় ভিডিও তৈরী করতে পারেন, তাহলে আপনিও ইউটিউব থেকে আয় করতে পারেন বেশ কয়েক হাজার হাজার টাকা।
নিচে কয়েকজন ব্যাক্তির নাম ও তাদের আয়ের পরিমান উল্লেখ করা হলো-
1. Shane Dawson (431 million views and earn $315,000)
2. The Annoying Orange (349 mil views and earn $288,000)
3. Philip DeFranco (248 mil views and earn $181,000)
4. Ryan Higa (206 mil views and earn $151,000)
5. Fred (200 mil views and earn $146,000)

How to Earn Money From Youtube basic Bangla tutorial


 

বুধবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

২০ উপায়ে বাড়িয়ে নিন আপনার ইউটিউব চ্যানেলের ভিউ এবং সাবস্ক্রাইব (Text)


ভিডিও মার্কেটিং বিজনেস শুরু করতে চান এমন লোকদের কাছে ইউটিউব হচ্ছে আশীর্বাদসরূপ। যেকোনো ধরনের পণ্য বা সেবাকে গ্রাহকের দৃষ্টিবদ্ধ করতে যেকোনো সোশ্যাল নেটওয়ার্ক থেকে ইউটিউব সর্বদাই এগিয়ে। আর ইউটিউব মার্কেটিং এর মানই হচ্ছে ভিউ আর সাবস্ক্রাইবার। তাই আজকের পোস্টের মুল আলোকপাত এমন ২০ টি টিপস যেগুলো আপনার চ্যানেলের ভিউ এবং সাবস্ক্রাইবার দ্রুত বাড়িয়ে দেবে –

১. নিয়মিত ভিডিও আপলোড করুন এবং এটা একটা নির্দিষ্ট সময় নির্ধারণ করে করুন। যদি আপনার ভিউয়ারগন প্রতি বুধবার আপনার চ্যানেলে নতুন ভিডিও পায় তাহলে তারা প্রতি বুধবারেই ভিডিও এর প্রত্যাশায় আসে। আর তাছাড়া নিয়মিত ভিডিও দেওয়ার আরেকটা কারন হচ্ছে আপনি যতবার নতুন ভিডিও দেবেন ততবারই আপনার সাবস্ক্রাইভার নোটিফিকেশন পাবে।

২. আপনার আপলোড করা প্রতিটা ভিডিও ফেইসবুকে পোস্ট করুন (লিঙ্ক শেয়ার নয় বরং এম্বেড করুন)। কারন হচ্ছে খুব কম মানুষ ফেইসবুক থেকে বাইরে গিয়ে আপনার ভিডিও দেখবে। এতে সে ফেইসবুকেই থাকলো আর আপনার ভিও হয়ে গেল।

৩. আপনার ভিডিও টাইটেল ৫০ বর্ণের মধ্যে রাখুন। যদি বড় করেন তাহলে আপনার ভিডিও টাইটেল কিছুটা কাঁটা পরবে। এক্ষেত্রে ভিউয়ারও সঠিকভাবে না বুজতে পারে এবং সার্চ রেজাল্টেও এর প্রভাব পরবে।

৪. আপনার ব্লগে ভিডিও গুলো এম্বেড করুন। এতে করে যেমন আপনার ভিডিও ভিউ বাড়ার পাশাপাশি আপনার ব্লগের পাঠক বাড়বে তেমনি বাড়বে আপনার ব্লগ এবং চ্যানেলের অথোরিটি।

৫. আপনার সাধারন ভিডিও গুলোকে ছোট রাখুন। ২/৩ মিনিটের মধ্যে রাখুন। ভিউয়ার বড় ভিডিও দেখতে উৎসাহী হয় না।

৬. ভিডিও এর জন্য কোন কীওয়ার্ড বাছাই করার আগে একটা গুগল সার্চ করে নিন ঐ কীওয়ার্ড দিয়ে। যদি দেখেন রেসাল্টের প্রথমেই একটা ভিডিও আছে তাহলে বুঝবেন আপনার ভিডিও গুগল রেঙ্কে প্রথমে আসার চান্স আছে।

৭. টপিক হিসেবে আপনার ভিডিও গুলোকে প্লেলিস্ট করে নিন। আর প্লেলিস্টের নামকরনেও আপনার ভিডিওগুলোর নির্ধারিত কীওয়ার্ড ব্যাবহার করুন। এটা প্লেলিস্ট গুগল রেঙ্কে সাহায্য করবে।

৮. আপনার সকল ভিডিওতে একটা ইন্ট্রো দিন। এটা আপনার চ্যানেলের অথোরিটি অর্জনের ক্ষেত্রে সাহায্য করবে এবং চ্যানেলের সাবস্ক্রাইভার বাড়িয়ে দিবে।

৯. অবশ্যই আপনার সকল ভিডিওতে কীওয়ার্ড রিলেভেন্ট করে টাইটেল এবং ডেসক্রিপশন দিন।

১০. যখন আপনার ভিডিও আপনার ব্লগে বা কোন সাইটে এম্বেড করেন তখন আপনার ভিডিওর লিঙ্কটাও শেয়ার করে দিন। এটা আপনার চ্যানেলে সরাসরি লিঙ্কিং করবে এবং ভিউয়ার আপনার চ্যানেলের অন্য ভিডিও দেখার জন্য আগ্রহী হবে।
১১.  আপনার এবং আপনার চ্যানেলের পরিচিতি প্রদান করে একটা মনোমুগ্ধকর চ্যানেল ট্রেইলার তৈরি করুন যা কেউ আপনার চ্যানেলের হোমে আসলে অটো-প্লে হবে। আপনার ভিডিও নিসে আপনাকে অথোরিটি দিতে এটি অনেক বড় ভূমিকা পালন করে।

১২.  ভিডিও এর শেষে একটা বড় এনোটেশনে শক্ত কল-টু-একশন প্রদান করুন।

১৩.  ট্রেন্ডিং ভিডিও কন্টেন্ট তৈরি করার পাশাপাশি কিছু ভিডিও কন্টেন্ট তৈরি করুন যেগুলো কখনো পুরনো হবে না। ট্রেন্ডিং ভিডিও দ্রুত কিছু কিছু ভিউ পাওয়ার জন্য কাজ করে, কিন্তু আপনার চ্যানেলকে স্মরণযোগ্যও রাখতে হবে। এতে আপনার চ্যানেলের আয় হঠাৎ বন্ধ হয়ে যাওয়ার কোন চান্স নেই। আর এটা গুগল রেঙ্কিংয়েও সহায়তা করে।

১৪.  আপনার ব্লগেও সাবস্ক্রাইভ বাটন দিন। সেটা এম্বেডেড ভিডিও এর পাশে হলে আরও ভালো হয়।

১৫.  কিছু ক্ষেত্রে মানুষ শুধুমাত্র লং-টেইল কীওয়ার্ড দিয়েই সার্চ করে থাকে। তাই এধরনের কিছু নিয়ে ভিডিও বানালে লং-টেইল ডেসক্রিপশন ব্যাবহার করবেন। এতে এমন কিছু ভিউ পাবেন যারা এই ব্যাপারে ব্যাপক আগ্রহী।

১৬.  আপনার সাইটে বা ব্লগে একটা ইউটিউব উইজেড ব্যাবহার করতে পারেন। Tint এধরনের কাজের জন্য অনেক ভালো একটা টুল।

১৭.  আপনার ভিউয়ারদের লাইক করতে বলুন। কারন ভিডিওতে লাইক ইউটিউবকে ইনফর্ম করে যে আপনার ভিডিও পপুলার, তখন ইউটিউব সার্চ এ এটি প্রাধন্য পায়।

১৮. আপনার ভিডিওতে দেওয়া কমেন্ট সবসময় চেক করুন এবং উত্তর দিন। এতে যেমন আপনার ভিউয়ার সাবস্ক্রাইবাররা বুজবে আপনি তাদের প্রতি আন্তরিক তেমনি ইউটিউব ও বুজবে যে আপনি আপনার ভিউয়ারদের প্রাধন্য দেন।

১৯.  অন্য ইউটিউবার এর সাথে কাজ করে দুজনেই দুজনের চ্যানেল প্রমোট করুন। আবার দুইজন একসাথে কিছু কো-ব্রেন্ডেড ভিডিও তৈরি করুন।

২০.  Creator Dashbaord এবং Analytics থেকে সবচেয়ে একটিভ ফানজ খুজে বের করুন এবং তার সাথে যোগাযোগ স্থাপন করুন। এবং তাদেরকে তাদের কমিনিটিতে ভিডিও শেয়ার করতে বলুন।

বৃহস্পতিবার, ১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

ভিউ নিরীক্ষা করবে ইউটিউব

ইউটিউবে প্রচারিত ভিডিও ভিউ বাড়াতে নানা কারসাজি চলে। এবার তাদের জন্য দুঃসংবাদ অপেক্ষা করছে বলে ঘোষণা দিয়েছে জনপ্রিয় ভিডিও শেয়ার সাইটটি। এখন থেকে শেয়ার করা ভিডিওগুলোর ওপর নিয়মিত বিরতিতে নিরীক্ষা কার্যক্রম চালানোর কথা জানিয়েছে ইউটিউব কর্তৃপক্ষ।
এর মাধ্যমে ভিডিওগুলো কতবার সত্যিকার অর্থে ভিউ করা হচ্ছে সেই সংখ্যাটি সঠিকভাবে জানা যাবে। একই সঙ্গে কারচুপি ঠেকাতে ব্যবস্থা গ্রহণ করার কথা জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
অভিযোগ রয়েছে, অনেক ইউটিউব ব্যবহারকারী নিজেদের ভিডিও ভিউয়ার বাড়ানোর জন্য বিশেষ প্রোগামের মাধ্যমে ভুয়া এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভিউ যোগ করছেন। এ জন্য গুগল ইউটিউবে স্প্যাম ভিউ স্ক্যানিং সিস্টেম চালু করছে।
এক ব্লগ পোস্টে ইউটিউব কর্তৃপক্ষ জানায়, অনেক ভিডিও আপলোডকারী তাদের ভিডিও ক্লিপের জনপ্রিয়তা প্রমাণের জন্য অসমর্থিত উপায়ে ভিডিও ভিউ বাড়াচ্ছে। যদিও এ সংখ্যা খুব বেশি না। এ প্রবণতা রোধ করতে প্রতিটি ভিডিও নিরীক্ষা করে দেখা হবে।
যে সব প্রতিষ্ঠান ফেইক ভিউ বিক্রি করছে তাদের ব্যাপারেও সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছে ইউটিউব কর্তৃপক্ষ। তবে কি ব্যবস্থা নেয়া হবে সে কথা জানানো হয়নি।

ইউটিউব চ্যানেল মনিটাইজ করে ইউটিউব থেকে টাকা উপার্জনের উপায়

YouTube এমন একটি মাধ্যম যেখানে আপনি চাইলে খুব সহজে ভিডিও শেয়ার করে টাকা উপার্জন করতে পারবেন।তবে ভিডিও আপনার নিজের হতে হবে।অন্য ব্যক্তি ভিডিও হলে হবেনা।
1) YouTube হল Google এর একটি প্রোডাক্ট.YouTube এর চ্যানেল তৈরি করতে হলে প্রথমত আপনার একটি Gmail একাউন্ট থাকতে হবে।
2) তারপর আপনার একটি YouTube একাউন্ট থাকতে হবে।  খুব সহজে ভিডিও মাধ্যমে দেখতে পারবেন: (ক্লিক করুন এখানে): কিভাবে YouTube একাউন্ট তৈরি করতে হয়
3) তারপর আপনার YouTube চ্যানেল টি তে Monetize Enable করার মাধ্যমে খুব সহজে YouTube থেকে টাকা উপার্জন করতে পারবেন।  খুব সহজে ভিডিও মাধ্যমে দেখতে পারবেন (ক্লিক করুন এখানে): কিভাবে YouTube চ্যানেলয়ে Monetize Enable করতে হয়।
4) তারপর আপনার একটি AdSense Account থাকতে হবে যার মাধ্যমে আপনার উপার্জীত অর্থ চেক অথবা ব্যাংক এর একাউন্ট অথবা WesternUnion মাধ্যমে আপনার টাকা উঠাবেন।AdSense  হল Google এর একটি মাধ্যম যারা কিনা আপনার উপার্জিত অর্থ লেন দেন করে। খুব সহজে ভিডিও মাধ্যমে দেখতে পারবেন (ক্লিক করুন এখানে): কিভাবে Ad-sense Account তৈরি করতে হয়।
5) তারপর যদি আপনার YouTube চ্যানেলয়ে Monetize করতে গিয়ে যুদি এই মেসেজ দেখায় ‘Unable to Monetize in Your Country’ তখন কিভাবে বাংলাদেশে YouTube চ্যানেল Monetize করতে হয় তার জন্য নিচে ক্লিক করুন: খুব সহজে ভিডিও মাধ্যমে দেখতে পারবেন কিভাবে YouTube চ্যানেল Monetize করতে হয় বাংলাদেশে।

Google আপনাকে ১০০% লি pay করবে