শুক্রবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

ইউটিউব থেকে আয় করার সহজ উপায় গুলা দেখে নিন

ইউটিউব থেকে আয় একটি জনপ্রিয় উপায়। বিশ্বের সবচেয়ে বড় ভিডিও শেয়ারিং সাইট ইউটিউব থেকেও আপনি আয় করতে পারবেন কইয়েকটি বিশেষ উপায়ে। ভিডিও তৈরি করে অনেকেই ইউটিউব থেকে আয় করছেন। তবে আপনি কেন পারবেন না। এই পোস্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের দেখাতে চেষ্টা করব কিভাবে ইউটিউব থেকে আয় করা যায়।
নিচে কয়েকটা পদ্ধতি আলোচনা করা হলো:
ভিডিও ক্যামেরা দিয়ে ভিডিও তৈরি করুন। আর আপনার যদি কোনও ভিডিও ক্যামেরা না থাকে তাহলে আপনি এক্ষেত্রে আপনার কম্পিউটার ব্যবহার করতে পারেন। একটা বিষয়কে মাথায় রাখবেন, তা হলো- আপনাকে অবশ্যই মজাদার/ শিক্ষনীয় ভালো মানের ভিডিও তৈরি করতে হবে। যদি আপনি আপনার চ্যানেলটিকে টিউটোরিয়ালের নির্ভর করতে চান তবে আপনি এখানে ভিডিও টিউটোরিয়ালই আপলোড করেন অন্য কিছু নয়। কিংবা যদি ভিডিও গান বা নাটক এর চ্যানেল বানাতে চান তবে তাও বেশ জনপ্রিয় হতে পারে। একটা কথা মাথায় রাখতে হবে আপনি যখন আপনার ভিডিও গুলি আপলোড দেবেন, তখন অবশ্যই আপনার কী-ওয়ার্ডগুলো দিয়ে দেবেন এবং সাথে সাথে আপনার ভিডিও এর ডেসক্রিপশনটাও দিয়ে দেবেন। এবার আপনার আপলোডকৃত ভিডিও বিভিন্ন সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটে শেয়ার করুন। কারণ শুধু আপলোড করে দিলেই হবে না জনপ্রিয় হতে হলে আপনার ভিডিওগুলো বিভিন্ন সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট যেমন: ফেসবুক, টুইটার, গুগোল+ ইত্যাদি সমূহে শেয়ার করুন।
আপনার ভিডিওয়ের জন্য ব্যাকলিংক তৈরী করুন। একটা কথা ভাল করে মনে রাখবেন, YouTube ভিডিও পাবলিশিংও এক ধরনের ব্লগিং। তাই, আপনাকে ইউটউব, গুগোল এবং অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিনে ভাল অবস্থানে আসার জন্য অবশ্যই কিছু ব্যাকলিংক তৈরী করতে হবে। শুধু আপনার টপিক রিলেটেড সাইটে লিংক তৈরি করুন। আপনার প্রতিযোগীদের বা আপনার মত কাজ করছেন এরকম লোকদের অনুসরণ করুন। আপনি যদি সফল হতে চান, তাহলে আপনার প্রতিযোগীদেরকে অনুসরণ করুন। দেখুন তারা কিভাবে সফল হচ্ছেন। তাদের সফলতার ইতিহাসটা পড়ুন।

কিভাবে ইউটিউব থেকে আয় করবেন :
আপনি যদি উন্নতমানের জনপ্রিয় ভিডিও তৈরি করতে পারেন, বা আপনার চ্যানেল জনপ্রিয় হয় তাহলে আপনি ইউটিউবের এ্যাডসেন্স পার্টনারশিপ থেকেই একটা অফার পেতে পারেন। ওরা আপনাকে পার্টনার করলে প্রতি মাসে একটা ভাল এমাউন্টের টাকা দেবে।  YouTube Partnership পার্টনারশিপের জন্য আবেদন করতে পারেন। ওরা আপনাকে পার্টনার করলে প্রতি মাসে একটা ভাল এমাউন্টের টাকা দেবে। এই লিংকে ক্লিক করে YouTube Partnership ( এখানে ক্লিক করুন https://www.youtube.com/yt/creators/creator-benefits.html) পার্টনারশিপের জন্য আবেদন করতে পারেন। যদি তারা আপনাকে রিজেক্ট করে তাহলে ‍পুনরায় এপ্লাই করার জন্য আপনাকে আরো ২ মাস অপেক্ষা করতে হবে। আর যদি আপনার চ্যানেলকে তারা একসেপ্ট করে তাহলে তো গেল। কারণ, তারা আপনাকে প্রতি মাসে $200 দেবে।
এছাড়াও বিভিন্ন পণ্যের ভিডিও রিভিউ দিয়ে বা বিভিন্ন এ্যাডভারটাইজিং ভিডিওয়ের মাঝে দিয়ে আয় করা যায়। এছাড়া ভিডিওয়ের ডিসক্রিপশনে বিভিন্ন পণ্যের এফিলিয়েট লিংক দিয়ে দি্তে পারেন। কোনও পণ্য বিক্রয় হলেই আপনি টাকা পাবেন। তাছাড়া আপনি যদি সুন্দর একটা নামের বা ভালো কী-ওয়ার্ডের চ্যানেলের মালিক হন তবে সেটা পরে বিক্রি করে দিতে পারেন। অনেকেই আছে যারা টার্গেটেড কিওয়ার্ডের বা সুন্দর নামের চ্যানেল ক্রয় করে থাকেন। যদিও ইউটিউব অফিসিয়ালি এটা সাপোর্ট করে না কিন্তু তার পরেও হয়। তবে এটা সময় সাপেক্ষ। মোট কথা আপনি যদি কোয়ালিটি সম্পন্ন জনপ্রিয় ভিডিও তৈরী করতে পারেন, তাহলে আপনিও ইউটিউব থেকে আয় করতে পারেন বেশ কয়েক হাজার হাজার টাকা।
নিচে কয়েকজন ব্যাক্তির নাম ও তাদের আয়ের পরিমান উল্লেখ করা হলো-
1. Shane Dawson (431 million views and earn $315,000)
2. The Annoying Orange (349 mil views and earn $288,000)
3. Philip DeFranco (248 mil views and earn $181,000)
4. Ryan Higa (206 mil views and earn $151,000)
5. Fred (200 mil views and earn $146,000)

How to Earn Money From Youtube basic Bangla tutorial


 

বুধবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

২০ উপায়ে বাড়িয়ে নিন আপনার ইউটিউব চ্যানেলের ভিউ এবং সাবস্ক্রাইব (Text)


ভিডিও মার্কেটিং বিজনেস শুরু করতে চান এমন লোকদের কাছে ইউটিউব হচ্ছে আশীর্বাদসরূপ। যেকোনো ধরনের পণ্য বা সেবাকে গ্রাহকের দৃষ্টিবদ্ধ করতে যেকোনো সোশ্যাল নেটওয়ার্ক থেকে ইউটিউব সর্বদাই এগিয়ে। আর ইউটিউব মার্কেটিং এর মানই হচ্ছে ভিউ আর সাবস্ক্রাইবার। তাই আজকের পোস্টের মুল আলোকপাত এমন ২০ টি টিপস যেগুলো আপনার চ্যানেলের ভিউ এবং সাবস্ক্রাইবার দ্রুত বাড়িয়ে দেবে –

১. নিয়মিত ভিডিও আপলোড করুন এবং এটা একটা নির্দিষ্ট সময় নির্ধারণ করে করুন। যদি আপনার ভিউয়ারগন প্রতি বুধবার আপনার চ্যানেলে নতুন ভিডিও পায় তাহলে তারা প্রতি বুধবারেই ভিডিও এর প্রত্যাশায় আসে। আর তাছাড়া নিয়মিত ভিডিও দেওয়ার আরেকটা কারন হচ্ছে আপনি যতবার নতুন ভিডিও দেবেন ততবারই আপনার সাবস্ক্রাইভার নোটিফিকেশন পাবে।

২. আপনার আপলোড করা প্রতিটা ভিডিও ফেইসবুকে পোস্ট করুন (লিঙ্ক শেয়ার নয় বরং এম্বেড করুন)। কারন হচ্ছে খুব কম মানুষ ফেইসবুক থেকে বাইরে গিয়ে আপনার ভিডিও দেখবে। এতে সে ফেইসবুকেই থাকলো আর আপনার ভিও হয়ে গেল।

৩. আপনার ভিডিও টাইটেল ৫০ বর্ণের মধ্যে রাখুন। যদি বড় করেন তাহলে আপনার ভিডিও টাইটেল কিছুটা কাঁটা পরবে। এক্ষেত্রে ভিউয়ারও সঠিকভাবে না বুজতে পারে এবং সার্চ রেজাল্টেও এর প্রভাব পরবে।

৪. আপনার ব্লগে ভিডিও গুলো এম্বেড করুন। এতে করে যেমন আপনার ভিডিও ভিউ বাড়ার পাশাপাশি আপনার ব্লগের পাঠক বাড়বে তেমনি বাড়বে আপনার ব্লগ এবং চ্যানেলের অথোরিটি।

৫. আপনার সাধারন ভিডিও গুলোকে ছোট রাখুন। ২/৩ মিনিটের মধ্যে রাখুন। ভিউয়ার বড় ভিডিও দেখতে উৎসাহী হয় না।

৬. ভিডিও এর জন্য কোন কীওয়ার্ড বাছাই করার আগে একটা গুগল সার্চ করে নিন ঐ কীওয়ার্ড দিয়ে। যদি দেখেন রেসাল্টের প্রথমেই একটা ভিডিও আছে তাহলে বুঝবেন আপনার ভিডিও গুগল রেঙ্কে প্রথমে আসার চান্স আছে।

৭. টপিক হিসেবে আপনার ভিডিও গুলোকে প্লেলিস্ট করে নিন। আর প্লেলিস্টের নামকরনেও আপনার ভিডিওগুলোর নির্ধারিত কীওয়ার্ড ব্যাবহার করুন। এটা প্লেলিস্ট গুগল রেঙ্কে সাহায্য করবে।

৮. আপনার সকল ভিডিওতে একটা ইন্ট্রো দিন। এটা আপনার চ্যানেলের অথোরিটি অর্জনের ক্ষেত্রে সাহায্য করবে এবং চ্যানেলের সাবস্ক্রাইভার বাড়িয়ে দিবে।

৯. অবশ্যই আপনার সকল ভিডিওতে কীওয়ার্ড রিলেভেন্ট করে টাইটেল এবং ডেসক্রিপশন দিন।

১০. যখন আপনার ভিডিও আপনার ব্লগে বা কোন সাইটে এম্বেড করেন তখন আপনার ভিডিওর লিঙ্কটাও শেয়ার করে দিন। এটা আপনার চ্যানেলে সরাসরি লিঙ্কিং করবে এবং ভিউয়ার আপনার চ্যানেলের অন্য ভিডিও দেখার জন্য আগ্রহী হবে।
১১.  আপনার এবং আপনার চ্যানেলের পরিচিতি প্রদান করে একটা মনোমুগ্ধকর চ্যানেল ট্রেইলার তৈরি করুন যা কেউ আপনার চ্যানেলের হোমে আসলে অটো-প্লে হবে। আপনার ভিডিও নিসে আপনাকে অথোরিটি দিতে এটি অনেক বড় ভূমিকা পালন করে।

১২.  ভিডিও এর শেষে একটা বড় এনোটেশনে শক্ত কল-টু-একশন প্রদান করুন।

১৩.  ট্রেন্ডিং ভিডিও কন্টেন্ট তৈরি করার পাশাপাশি কিছু ভিডিও কন্টেন্ট তৈরি করুন যেগুলো কখনো পুরনো হবে না। ট্রেন্ডিং ভিডিও দ্রুত কিছু কিছু ভিউ পাওয়ার জন্য কাজ করে, কিন্তু আপনার চ্যানেলকে স্মরণযোগ্যও রাখতে হবে। এতে আপনার চ্যানেলের আয় হঠাৎ বন্ধ হয়ে যাওয়ার কোন চান্স নেই। আর এটা গুগল রেঙ্কিংয়েও সহায়তা করে।

১৪.  আপনার ব্লগেও সাবস্ক্রাইভ বাটন দিন। সেটা এম্বেডেড ভিডিও এর পাশে হলে আরও ভালো হয়।

১৫.  কিছু ক্ষেত্রে মানুষ শুধুমাত্র লং-টেইল কীওয়ার্ড দিয়েই সার্চ করে থাকে। তাই এধরনের কিছু নিয়ে ভিডিও বানালে লং-টেইল ডেসক্রিপশন ব্যাবহার করবেন। এতে এমন কিছু ভিউ পাবেন যারা এই ব্যাপারে ব্যাপক আগ্রহী।

১৬.  আপনার সাইটে বা ব্লগে একটা ইউটিউব উইজেড ব্যাবহার করতে পারেন। Tint এধরনের কাজের জন্য অনেক ভালো একটা টুল।

১৭.  আপনার ভিউয়ারদের লাইক করতে বলুন। কারন ভিডিওতে লাইক ইউটিউবকে ইনফর্ম করে যে আপনার ভিডিও পপুলার, তখন ইউটিউব সার্চ এ এটি প্রাধন্য পায়।

১৮. আপনার ভিডিওতে দেওয়া কমেন্ট সবসময় চেক করুন এবং উত্তর দিন। এতে যেমন আপনার ভিউয়ার সাবস্ক্রাইবাররা বুজবে আপনি তাদের প্রতি আন্তরিক তেমনি ইউটিউব ও বুজবে যে আপনি আপনার ভিউয়ারদের প্রাধন্য দেন।

১৯.  অন্য ইউটিউবার এর সাথে কাজ করে দুজনেই দুজনের চ্যানেল প্রমোট করুন। আবার দুইজন একসাথে কিছু কো-ব্রেন্ডেড ভিডিও তৈরি করুন।

২০.  Creator Dashbaord এবং Analytics থেকে সবচেয়ে একটিভ ফানজ খুজে বের করুন এবং তার সাথে যোগাযোগ স্থাপন করুন। এবং তাদেরকে তাদের কমিনিটিতে ভিডিও শেয়ার করতে বলুন।

বৃহস্পতিবার, ১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

ভিউ নিরীক্ষা করবে ইউটিউব

ইউটিউবে প্রচারিত ভিডিও ভিউ বাড়াতে নানা কারসাজি চলে। এবার তাদের জন্য দুঃসংবাদ অপেক্ষা করছে বলে ঘোষণা দিয়েছে জনপ্রিয় ভিডিও শেয়ার সাইটটি। এখন থেকে শেয়ার করা ভিডিওগুলোর ওপর নিয়মিত বিরতিতে নিরীক্ষা কার্যক্রম চালানোর কথা জানিয়েছে ইউটিউব কর্তৃপক্ষ।
এর মাধ্যমে ভিডিওগুলো কতবার সত্যিকার অর্থে ভিউ করা হচ্ছে সেই সংখ্যাটি সঠিকভাবে জানা যাবে। একই সঙ্গে কারচুপি ঠেকাতে ব্যবস্থা গ্রহণ করার কথা জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
অভিযোগ রয়েছে, অনেক ইউটিউব ব্যবহারকারী নিজেদের ভিডিও ভিউয়ার বাড়ানোর জন্য বিশেষ প্রোগামের মাধ্যমে ভুয়া এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভিউ যোগ করছেন। এ জন্য গুগল ইউটিউবে স্প্যাম ভিউ স্ক্যানিং সিস্টেম চালু করছে।
এক ব্লগ পোস্টে ইউটিউব কর্তৃপক্ষ জানায়, অনেক ভিডিও আপলোডকারী তাদের ভিডিও ক্লিপের জনপ্রিয়তা প্রমাণের জন্য অসমর্থিত উপায়ে ভিডিও ভিউ বাড়াচ্ছে। যদিও এ সংখ্যা খুব বেশি না। এ প্রবণতা রোধ করতে প্রতিটি ভিডিও নিরীক্ষা করে দেখা হবে।
যে সব প্রতিষ্ঠান ফেইক ভিউ বিক্রি করছে তাদের ব্যাপারেও সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছে ইউটিউব কর্তৃপক্ষ। তবে কি ব্যবস্থা নেয়া হবে সে কথা জানানো হয়নি।

ইউটিউব চ্যানেল মনিটাইজ করে ইউটিউব থেকে টাকা উপার্জনের উপায়

YouTube এমন একটি মাধ্যম যেখানে আপনি চাইলে খুব সহজে ভিডিও শেয়ার করে টাকা উপার্জন করতে পারবেন।তবে ভিডিও আপনার নিজের হতে হবে।অন্য ব্যক্তি ভিডিও হলে হবেনা।
1) YouTube হল Google এর একটি প্রোডাক্ট.YouTube এর চ্যানেল তৈরি করতে হলে প্রথমত আপনার একটি Gmail একাউন্ট থাকতে হবে।
2) তারপর আপনার একটি YouTube একাউন্ট থাকতে হবে।  খুব সহজে ভিডিও মাধ্যমে দেখতে পারবেন: (ক্লিক করুন এখানে): কিভাবে YouTube একাউন্ট তৈরি করতে হয়
3) তারপর আপনার YouTube চ্যানেল টি তে Monetize Enable করার মাধ্যমে খুব সহজে YouTube থেকে টাকা উপার্জন করতে পারবেন।  খুব সহজে ভিডিও মাধ্যমে দেখতে পারবেন (ক্লিক করুন এখানে): কিভাবে YouTube চ্যানেলয়ে Monetize Enable করতে হয়।
4) তারপর আপনার একটি AdSense Account থাকতে হবে যার মাধ্যমে আপনার উপার্জীত অর্থ চেক অথবা ব্যাংক এর একাউন্ট অথবা WesternUnion মাধ্যমে আপনার টাকা উঠাবেন।AdSense  হল Google এর একটি মাধ্যম যারা কিনা আপনার উপার্জিত অর্থ লেন দেন করে। খুব সহজে ভিডিও মাধ্যমে দেখতে পারবেন (ক্লিক করুন এখানে): কিভাবে Ad-sense Account তৈরি করতে হয়।
5) তারপর যদি আপনার YouTube চ্যানেলয়ে Monetize করতে গিয়ে যুদি এই মেসেজ দেখায় ‘Unable to Monetize in Your Country’ তখন কিভাবে বাংলাদেশে YouTube চ্যানেল Monetize করতে হয় তার জন্য নিচে ক্লিক করুন: খুব সহজে ভিডিও মাধ্যমে দেখতে পারবেন কিভাবে YouTube চ্যানেল Monetize করতে হয় বাংলাদেশে।

Google আপনাকে ১০০% লি pay করবে

সোমবার, ২২ আগস্ট, ২০১৬

How to Increase subscribers by advance method (Bangla tutorial)

এখানে যে পদ্ধতিগুলো দেয়া হয়েছে তাতে কৃত্রিমভাবে দ্রুতগতিতে সাবস্ক্রাইবার বৃদ্ধি করা যায়। এসব কতটুকু নিরাপদ তা যাচাই করে নেবেন প্লীজ



TubeBuddy - Best YouTube Tool | SEO | Bulk Actions | Get More Views


মঙ্গলবার, ১৬ আগস্ট, ২০১৬

How to Hide Your YouTube Subscriber Count


How To Make A Thumbnail For YouTube Video Bangla Tutorial


How To Make Video Intro/Outro Bangla | Free Intro Templates |




Download Links: Sony Vegas Pro 13 (64bit): https://drive.google.com/file/d/0Bw5_0DWWky-AMkhxZEFoQmVhamM/view

My FB Fan Page Link: https://www.facebook.com/tanvirrasel....

YouTuber's Help Group Link:
https://www.facebook.com/groups/youtu...

How to Download Youtube Video in Google Chrome ( Bangla Tutorial}


বুধবার, ১০ আগস্ট, ২০১৬

How to Recover Suspended/Terminated YouTube Channel






YouTube Fair Use and Community Guideline in YouTube - YouTube Success Tips.




How to block low CPC ads and increase Adsense CPC rate in bangla

Youtube Earning Tips : প্রতি মাসে $১০০০+ উপার্জনকারীর তথ্যবহুল ইন্টারভিউ





How to add annotations in your video hd bangla


মঙ্গলবার, ৯ আগস্ট, ২০১৬

How to add and find e-mail address in YouTube channel (English)

How To Add a Clickable Email Address to Your YouTube Channel:


How to find email address for a youtube channel:



How to Send a Private Message on YouTube to Channel : Content Creator:

ইউটিউব থেকে আয় করার ৫ টি উপায়

ইউটিউব থেকে আয় করার ৫ টি উপায়

বেশিরভাগ মানুষ ইউটিউব ব্যাবহার করে সম্পূর্ণ মজার খোঁড়াক হিসেবে। কেউ ব্যাবহার করে নিজের বিভিন্ন ক্রিয়েটিভিটি প্রদর্শন করে রাতারাতি খ্যাতি পাওয়ার জন্য আবার কেউ এটি ব্যাবহার করে নিজের এবং বন্ধুবান্ধবদের একান্ত কিছু স্মৃতি ধরে রাখার জন্য সারাজীবন। কিংবা কেউ হয়তো বিদেশে থাকা প্রিয়জনের কাছে নিজেদের বিশেষ আয়োজন বা মুহূর্ত পৌঁছে দেয় ইউটিউব এ আপলোড করা একটি ভিডিও এর মাধ্যমে।
কিন্তু যেসকল মানুষ প্রতিনিয়ত ইউটিউব ব্যাবহার করে শুধু শখের বসে তারা জানেই না যে আপনার আপলোড করা এই ভিডিও গুলো অনায়াসে হতে পারে আপনার আয়ের উৎস। খুব সহজ সাধারন কিছু নিয়ম অনুসরন করে অনলাইনের আয়ের যেকোনো ক্ষেত্র থেকে অনেক দ্রুত আয় করা যায় ইউটিউব থেকে। শুধু জানতে হয় আয়ের সঠিক পথ। তো চলুন দেখে নেই কি কি ভাবে আপনি ইউটিউব থেকে আয় করতে পারবেন –

ইউটিউব থেকে আয় করার  টি উপায়


১. ইউটিউব থেকে আয় করুন অ্যাডসেন্স দিয়ে

এটাই ইউটিউব থেকে আয় করার সবথেকে জনপ্রিয় এবং বড় মাধ্যম। আমরা সকলেই জানি যে ইউটিউব হচ্ছে গুগল এর একটি সেবা। আবার গুগল অ্যাডসেন্স ও গুগলের। তাই ইউটিউব এর ব্যাপারে গুগলের প্রাধান্য অনেক। এমনকি আপনি মাত্র কয়েকটা ছোট ছোট ভিডিও দিয়েই একটি অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট এপ্রুভ করাতে পারবেন। আর সবথেকে মজার ব্যাপার হচ্ছে অ্যাডসেন্স এপ্রুভাল পাওয়ার জন্য ইউটিউব হচ্ছে অন্যতম সহজ একটি পদ্ধতি। সেরা আর্নাররা শুধুমাত্র ইউটিউব অ্যাডসেন্স ব্যাবহার করে মাসে কয়েক লক্ষ ডলার পর্যন্ত আয় করে থেকে!

২. নিজের পণ্য বিক্রি করে

ধরুন আপনার নিজের একটা ফ্যাশন হাউজ আছে। এখন আপনি যদি নতুন ফ্যাশন ট্রেন্ডজ সম্পর্কে কিছু ভিডিও তৈরি করেন এবং সাথে আপনার প্রোডাক্ট সম্পর্কে কিছুটা রিভিও যুক্ত করে আপলোড করেন তবে ইউটিউব হতে পারে আপনার নিজের পণ্য মার্কেটিং এর সবথেকে বড় মাধ্যম। এখন আপনি বলতে পারেন যে এভাবে কত জনই বা কিনতে পারে। কিন্তু আপনি জানেন কি ইউটিউব এ আপনি কি পরিমান ভিসিটর পেতে পারেন? যেকোনো বিষয়ের উপর ভিডিও গুলোর ভিউ থেকে আপনি সহজেই তা বুজতে পারবেন। আর সবথেকে বড় ব্যাপার হচ্ছে ওয়েব সার্চ এর তাবৎ ক্রয়যোগ্য (অর্থাৎ যে কীওয়ার্ড গুলো দিয়ে মানুষ কোন প্রোডাক্ট কিনার জন্যই সার্চ করে) সার্চের বেশিরভাগটাই ইউটিউবে হয়। মানে কেউ কোন পণ্য কিনার জন্য মন স্থির করলে সেই পণ্য সম্পর্কে জানতে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ইউটিউব ভিডিওই দেখে থাকে।

৩. এফিলিয়েট প্রোডাক্ট এর রিভিউ করে

এটি ইউটিউব ব্যাবহারের আরেকটি জনপ্রিয় মাধ্যম। এই ক্ষেত্রে মানুষ আমাজন বা অন্য কোন এফিলিয়েট নেটওয়ার্ক এর পণ্যের এফিলিয়েশন করে থাকে। সাধারনত নিজের এফিলিয়েট লিঙ্ক ভিডিও এর ডেসক্রিপশনে দিয়ে দেওয়া হয় এবং ভিডিও তে সেই প্রোডাক্ট সম্পর্কে রিভিও প্রদান করা হয়। সেই ভিডিও থাকাকালীন কেউ যদি ঐ লিঙ্কের মাধ্যমে গিয়ে কোন পণ্য ক্রয় করে থাকে তবে এফিলিয়েটর কমিশন পায়। এইভাবে এফিলিয়েশন করলে খুবই কম খরচে বা বিনা খরচে আপনি সহজেই মাস গেলে অনেক টাকা কামিয়ে নিতে পারবেন।

৪. ইউটিউব এর পার্টনার হোন

বর্তমানে পৃথিবী ব্যাপী প্রায় ১৫ হাজারেরও বেশি ইউটিউব পার্টনার আছেন। পার্টনাররা ভাড়ার ভিত্তিতে ভিডিও অভারলেয় করে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করে এবং আয় ইউটিউব এর সাথে ভাগাভাগি করে নেয়। তাদেরদে অনেক সময় ব্রান্ডদের এন্টারটেইনার বা ভিডিও মার্কেটার হিসেবে হায়ার করাও হয়ে থাকে। অনেক সময় একটা ব্রান্ডের জন্য বিশেষ ভিডিও তৈরি করেও এরা অনেক টাকা উপার্জন করে।

৫. আপনার ভিডিওর ডেসক্রিপশনে লিঙ্ক বিক্রি করুন

এটা অনেক মজার একটা আয়। ধরুন যেকোনো বিষয়ের উপর আপনার একটা ভিডিও ইউটিউব এ প্রথম দিকে আছে। এই মুহূর্তে এই ধরনের প্রোডাক্ট যাদের আছে আপনি চাইলেই তাদের কাছে এককালীন অথবা দীর্ঘমেয়াদী শর্তে একটা লিঙ্ক বিক্রি করতে পারেন যা আপনার ভিডিও এর ডেসক্রিপশনে থাকবে। কয়েকটা ভিডিও তে এসইও করেই আপনি এইভাবে লিঙ্ক বিক্রি শুরু করতে পারেন।
তবে এই ক্ষেত্রে ভিডিও তে অবশ্যই ভালো মানের ভিসিটর থাকতে হবে আর এভাবে লিঙ্ক দিয়ে আপনি আপনার নিজের ওয়েবসাইট বা ওয়েব ব্লগেও প্রচুর পরিমান ট্রাফিক আনতে পারেন।

এইধরনের আরও বেশ কিছু উপায় আছে ইউটিউব থেকে আয় করার। তবে সবথেকে বড় ব্যাপার হচ্ছে কাজ করার মানসিকতা। নিয়মিত কাজ করলে যেকোন উপায়েই আপনি আয় করতে পারবেন। কিংবা আপনি নিজেও আরও আরও উপায় খুজে পাবেন আয় করার।

রবিবার, ৭ আগস্ট, ২০১৬

কী ভাবে google Adsense এর সাথে ব্যাংক একাউন্ট এড করবেন |


YouTube Video Ranking Software - Rank on the first Page - Youtube SEO Bangla Tutorial.


How to Delete Suspended YouTube Channel |


Earn up to 100$ a Day With mcn,google adsense youtube Bangla Tutorial

এই পদ্ধতিটি গুগল এডসেন্স-এর জন্য বিপদজনক হতে পারে। ভালো করে বুঝে করবেন। একজন ট্রেইনারের ই-মেইল এড্রেস ও ফেইসবুক পেইজ  এড্রেস দিলাম: srproductionbd@gmail.com   www.facebook.com/srsproductionbd

How To Make A Playlist On YouTube channle


Best Way To Download YouTube Video Without Any Software


শনিবার, ৬ আগস্ট, ২০১৬

How to Add Multiple YouTube Channels to One Adsense Account


Off Page SEO Technique of Youtube Video


Submit Your Site Or Youtube Video to 250+ Social Bookmark site - increase SEO Backlink traffic


How To Build Backlinks For YouTube Videos Automatically




Website Mentioned in this Video:
https://ifttt.com/

শুক্রবার, ৫ আগস্ট, ২০১৬

HOW TO CHANGE YOUTUBE CHANNEL NAME?


How To Create High Quality Backlinks - Backlink Generator


How To Upload Video On YouTube Without Any Blocked or Copyright Notice


সেরা সফটওয়্যার Camtasia দিয়ে ভিডিও টিউটোরিয়াল তৈরি করার পদ্ধতি

সেরা সফটওয়্যার Camtasia দিয়ে ভিডিও টিউটোরিয়াল তৈরি করার ভিডিও টিউটোরিয়াল এখানে দেয়া হল। এখানে ৫টি ভিডিও দেয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার, ২ আগস্ট, ২০১৬

ভিডিও মার্কেটিং করে ইউটিউব এর মাধ্যমে ঘরে বসে আয়

ভিডিও মার্কেটিং অনলাইনে আয়ের জন্য একটি অত্যন্ত সম্ভবনাময় খাত। আমাদের দেশে এখন খুব একটা বেশি না হলেও বহির্বিশ্বের এর চাহিদা বা জনপ্রিয়তা অনেক বেশি, আর দিন দিন তা বেড়েই চলছে। ২০১৬ সাল নাগাদ কনট্যান্ট মার্কেটিং কে পেছনে ফেলে ভিডিও মার্কেটিং এগিয়ে যাবে বলে অভিজ্ঞজনদের ধারণা।
ভিডিও মার্কেটিং করে কিভাবে ইউটিউবের মাধ্যমে ঘরে বসে আয় করা যায়, এ নিয়ে আমার একটি আর্টিকেল পূর্বে প্রকাশিত হয় যাতে শুধু মাত্র ধারণা দেবার চেষ্টা করেছি বিষয়টি সম্পর্কে। লেখাটি প্রকাশিত হওয়ার পর অনেকেই ভিডিও মার্কেটিং সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চেয়েছেন।আমার লিখাটি আপনাদের মনে আগ্রহ সৃষ্টি করতে পেরেছে জেনে আমি আনন্দিত এবং কৃতজ্ঞ তাদের কাছে যারা গঠনমূলক সমালোচনা করে সামনে এগিয়ে যাওয়ার পথকে তরান্বিত করেছেন।
ভিডিও মার্কেটিং এর জন্য প্রথমেই প্রয়োজন ভিডিওটি সবার কাছে পৌঁছে দেওয়া। আর এর জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত এবং সহজ মাধ্যম হচ্ছে ইউটিউব কারন এটিই এখন সবচেয়ে বড় ও জনপ্রিয় ভিডিও শেয়ারের সাইট। এই ইউটিউবকে কাজে লাগিয়ে আমাদের নিজস্ব তৈরী ভিডিওর মাধ্যমে অনলাইন থেকে কিভাবে আয় করা যায় তা নিয়ে ২ পর্বে বিস্তারিত আলোচনা করবো।
আজ প্রকাশিত হচ্ছে প্রথম পর্ব।

কিভাবে আয় করা যায়?

আমি যদি মনে করি অনলাইনে মেশিন আমাকে টাকা বানিয়ে দিবে,তবে সেটি হবে আমার খুব ভুল ধারণা। একটা কথা মনে রাখতেই হবে যে,সাফল্য রাতারাতি আসেনা। সদিচ্ছা, সঠিক পরিকল্পনা, পরিশ্রম আর অধ্যবসায় সফলতার মুখ দেখায়। এটি সত্য যে প্রথম দিকে অনলাইনে আয় করাটা কিছুটা কঠিন, কিন্তু এই চারটি গুনের সমন্বয় যদি আপনার মধ্যে থাকে, সফলতা আপনাকে এড়িয়ে যেতে পারবেনা কখনই। তখন কাজ কে আপনি খুজতে হবে না, বরং কাজই আপনাকে খুজে নিবে।
ইউটিউব ব্যবহার করে ভিডিওর মাধ্যমে আয় করতে পারি অনেক ভাবেই,কিন্তু যেগুলো বেশী কার্যকর সেগুলো হল,

ইউটিউব পার্টনার হয়ে:


ইউটিউব পার্টনারশিপ মানে ইউটিউব পরিবারের সদস্য হওয়া। পার্টনার হওয়ার জন্য প্রতিদিন হাজার হাজার আবেদন আসতে থাকে তাদের কাছে। যদিও আবেদন জন্য সুনির্দিষ্ট কোন নীতিমালা নেই তার পরও কিছু কিছু দিক বিবেচনা করে এ আবেদন গ্রহন করা হয়। যেমন,
-   ভিডিওটি সম্পূর্ণ, মানে ১০০% নিজের তৈরি হতে হবে। দেখতে, শুনতে, বা এর কনট্যাঁনট কোনকিছুই কপি করা যাবেনা অর্থাৎ গান, সুর, ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক, গ্রাফিক্স, ইমেজ কোন কিছুইনা। ইউনিক ভিডিও আপলোড করতে হবে।
-  একটি ভিডিও আপলোড করে বসে থাকলে চলবেনা,নিয়মিত আপলোড করতে হবে।অনেক বেশী দর্শক থাকতে হবে। যদি কারো ভিডিও বাণিজ্যিক ভাবে সফল হয়, অনেক জনপ্রিয়তা থাকে সেক্ষেত্রে ইউটিউব নিজেই আমন্ত্রন করে তাদের পার্টনার হওয়ার জন্য।
-  গুগল অ্যাডসেন্স এ অ্যাকাউন্ট থাকলে, পার্টনারশিপ পাওয়ার ক্ষেত্রে তা অনেক বড় ভুমিকা পালন করে।

পার্টনার হলে কি সুবিধা ?

ইউটিউব পার্টনার হয়ে যদি আমার ভিডিওটি প্রচার করি তাহলে বাড়তি কিছু সুবিধা পেতে পারি যা বেশি আয়ের জন্য সাহায্য করবে। যেমন,
-  কোন ভিডিওটি কপি হওয়ার কোন ভয় থাকেনা কারন ভিডিওটির আলাদা আইডি থাকে এবং তা ট্র্যাক করা হয়।
-  কনট্যাঁনট লেংথ বা সাইজ লিমিট করে দেয়া হয়না ভিডিও আপলোড এর ক্ষেত্রে।
-  পার্টনার হলে সরাসরি ভিডিওটি ভাড়া দেওয়া যায়। এক্ষেত্রে ক্লায়েন্টকে প্রথমে পেমেন্ট করতে তারপর ভিডিওটি চালাতে পারে।
-  পার্টনার হওয়ার সব থেকে বড় সুবিধা হল ভিডিওটি ইউটিউব চ্যানেল থেকে প্রমট করা হয়। এতেকরে ক্লায়েন্ট কে অনেক ভাল মানের ভিডিও উপহার দেওয়া যায়।

যেভাবে পার্টনারশিপ কনফার্মেশন বোঝা যাবে,

-  প্রথমে ইউটিউব এ সাইন ইন করতে হবে।
-  অ্যাকাউনট সেটিং এ গিয়ে ইমেইল সিলেকশন এ যেতে হবে
-  ইউটিউব নিউ লেটার এ গিয়ে আপডেট (ইউটিউব ব্রডকাস্ট) এ ক্লিক করতে হবে।
-  তারপর সেভ করতে হবে।

গুগল এডসেন্স এর মাধ্যমে :

গুগল এডসেন্স হল গুগল দ্বারা বিজ্ঞাপন প্রদানের ব্যবস্থা। এ প্রোগ্রামটি ওয়েবসাইট পাবলিশারদের জন্য তৈরি হয়েছে যাতে তারা তাদের ওয়েবসাইট বা ভিডিওর মাধ্যমে কোন বিজ্ঞাপন প্রচার করতে পারে এবং আয় করতে পারে। যেমন আমি যদি আমার ওয়েবসাইট বা ভিডিওতে আডসেন্সের মাধ্যমে বিজ্ঞাপন প্রচার করি আর এসব বিজ্ঞাপনে যদি ক্লায়েন্ট ক্লিক করে তাহলে পার ক্লিকের জন্য ওয়েব বা ভিডিওর মালিক টাকা পাবে গুগল থেকে। এসব বিজ্ঞাপন গুগল মেনেজ এবং কন্ট্রোল করে।

গুগল অ্যাডসেন্সে আবেদনের যোগ্যতাঃ

-  যদি ভিডিওতে গুগল আডসেন্সের মাধ্যমে বিজ্ঞাপন প্রচার করতে চাই তাহলে প্রথমে গুগলএ অ্যাকাউন্ট করতে হবে। এ অ্যাকাউন্ট করতে কোন টাকা লাগে না,সম্পূর্ণ ফ্রী।
-  অ্যাকাউন্ট করার পর আডসেন্সের জন্য আবেদন করতে হবে। এ আবেদনের জন্য ইউটিউব পার্টনার হতে হবে। ইউটিউব থেকে পার্টনারশিপের যে মেইলটি পাঠান হয়, আবেদন করার সময় সে লিঙ্কটা অ্যাড করে দিতে হয়। তাছাড়া এ আবেদন গ্রহণযোগ্য হবেন
-  আবেদনের জন্য নিজস্ব ওয়েবসাইট থাকাটা ভাল,এতে সেই ওয়েব বা ভিডিওর প্রতি বিশ্বস্ততা বারে।তবে এর বিকল্প হিসেবে কাজ করে যদি ভাল মানের ভিডিও নিয়মিত প্রকাশিত হয় এবং অনেক বেশী অডিয়ান্স থাকে তাহলে।
-  ইউটিউব অ্যাকাউন্ট লিঙ্ক দিয়ে আডসেন্স অ্যাকাউন্ট সাবমিট করা হয়।
ভিডিও তৈরির সময় একটা বিষয় খেয়াল রাখবো, ভিডিওতে প্রচারিত বিজ্ঞাপনে ক্লিক করলে যেন তা আলাদা উইন্ডো তে ওপেন হয়, তা না হলে সেটা ক্লায়েন্টের বিরক্তি ঘটায়।

আবেদন গ্রহনের ধাপ,

দুই ধাপে এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে গুগল।
-  যদি আমি আডসেন্সের জন্য আবেদন করি তাহলে প্রথমে গুগল আমার ইমেইল, ওয়েবসাইটের ঠিকানা, আবাসিক ঠিকানা সব থিক আছে কি না দেখবে।
-  প্রথম ধাপ সম্পন্ন হলে গুগল আমাকে একটি কোড নাম্বার সহ ইমেইল পাঠাবে যাতে থাকবে আমি এখন বিজ্ঞাপন প্রচারের জন্য জজ্ঞ।র সেই কোড টি আমি আমার ভিডিও এর নিদিষ্ট স্থানে বসিয়ে দিলে গুগল থেকে অ্যাড পাওয়া যাবে।

যেভাবে বোঝা যাবে আবেদন গ্রহন হয়েছে কিনা,

-  আডসেন্স অ্যাকাউন্ট এর হোম এ গিয়ে হোসট অ্যাকাউন্ট লেভেলএ গিয়ে তা দেখব।
-  আডসেন্স অ্যাকাউন্ট এ যখন ৳১০০ এর বেশী হবে তখন গুগল তা পে করে।

অ্যাফিলিয়েট এর মাধ্যমেঃ

কোন কম্পানির পণ্য বা সেবা যদি আমার ভিডিও বা ওয়েব এর মাধ্যমে প্রমট করে তা অনলাইনে বিক্রির ব্যবস্থা করে দেই তাহলে তাহলে সেখান থেকে একটা পারসেনটেজ পাওয়া যায়, একেই বলে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং।
এই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে প্রচুর টাকা আয় করা সম্ভব।

এর জন্য যা প্রয়োজন,

-  প্রথমেই নিজের ব্রান্ডিং বাড়াতে হবে। অর্থাৎ ফেস ভেলু বাড়াতে হবে
-  খুব ভালো কনটেন্ট এবং ভাল মানের ভিডিও হতে হবে,যাতে করে ভিজিটর আকৃষ্ট হয়।
-  ভিডিও মার্কেটিং পোর্টফলিও থাকলে তা থেকে জানা যায় সব কিছু জানা যায়। এতে করে ক্লায়েন্টের সহজে সব বুঝতে পারে।
-  ইউটিউব পার্টনার হওয়াটা ভাল কিন্তু অত্যাবশ্যকীয় নয়।
-  একটি নিজস্ব ওয়েবসাইট রেফারেন্স এর মাধ্যমে ভিডিও তৈরী করলে তা ক্লায়েন্টের বিশ্বস্ততা অর্জনের জন্য অনেক বেশী সহায়ক।
-  কিছু ওয়েব ২.০ (ফ্রী ওয়েবসাইট) থাকাটা ভাল এতে নিজের পরিচিতি বারে। অনলাইনে আয়ের জন্য প্রচুর দর্শক চ্যানেল অনেক জরুরী। আর এই চ্যানেল বাড়ানোর জন্য নিজের পরিচিতি অনেক বড় ভুমিকা পালন করে।
-  আর্টিকেল সাবমিট সাইট এর সাথে ভাল যোগাযোগ থাকতে হবে। এর মাধ্যমে ভিজিটর বাড়ান যায়।ফেস ভেল্যু বাড়ানোর জন্য এটি সহায়তা করে।
উপরোক্ত বিষয়গুলোর সাথে ভিজিটর বা দর্শক জড়িত। যার ভিজিটর যত বেশী সে ততবেশি আয় করতে সক্ষম। মুলত দর্শক বা ভিজিটর কে মাথাই আমরা অনলাইনে কাজ করি। তাই আমার ভিডিওটি যদি দর্শকের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারে তবেই আমার সফলতা আর এর জন্য আমার ভিডিওর মান হতে হবে উৎকৃষ্ট।

২য় পর্বের জন্য চোখ রাখুন জেনেসিস এ।
কোন জিজ্ঞাসা থাকলে ফেসবুকে আমাকে পাবেন। সাধ্যমত সহযোগীতার চেষ্টা করবো। ধন্যবাদ।